JOHNSON'S EVALUATION OF SAMSON AGONISTES

                                       JOHNSON'S EVALUATION OF SAMSON AGONISTES 

John Milton was an English poet, polemicist, man of letters, and a civil servant for the Commonwealth of England under Oliver Cromwell. He wrote at a time of religious flux and political upheaval, and is best known for his epic poem Paradise Lost (1667), written in blank verse.

Milton's poetry and prose reflect deep personal convictions, a passion for freedom and self-determination, and the urgent issues and political turbulence of his day.

Samuel Johnson praised Paradise Lost as "a poem which...with respect to design may claim the first place, and with respect to performance, the second, among the productions of the human mind," though he (a Tory and recipient of royal patronage) described Milton's politics as those of an "acrimonious and surly republican". 

                             Samson Agonistes is John Milton’s profound treatment of a biblical story in the form of the classical Greek tragedy. The poetic play, published with Paradise Regained in 1671, was not designed for the stage (such a play is known as a closet play); the author modeled his work on Greek tragedy because he found it “the gravest, moralest, and most profitable of all other poems.” The story of Samson is one of the most dramatic episodes in the Old Testament; the parallels between the life of the blind Hebrew hero and Milton’s own must have encouraged him to base his last work on the story of the man singled out before his birth as a servant of God. Milton opens his play during Samson’s imprisonment. He refers frequently to the biblical accounts of the events of Samson’s youth, but the episodes that make up most of the play are his own creation. Each affects Samson’s character, renewing his faith in God and influencing his decision to go to the Philistine temple to die. 

স্যামসন অ্যাগোনিস্টেস হল জন মিলটনের একটি বাইবেলের গল্পের গভীর চিকিত্সা যা ধ্রুপদী গ্রীক ট্র্যাজেডির আকারে। 1671 সালে প্যারাডাইস রিগেইনডের সাথে প্রকাশিত কাব্যিক নাটকটি মঞ্চের জন্য ডিজাইন করা হয়নি (এই ধরনের নাটকটি একটি পায়খানার নাটক হিসাবে পরিচিত); লেখক গ্রীক ট্র্যাজেডির উপর তার কাজকে মডেল করেছেন কারণ তিনি এটিকে "অন্য সব কবিতার মধ্যে সবচেয়ে বড়, নৈতিক এবং সবচেয়ে লাভজনক" বলে মনে করেছিলেন। স্যামসন গল্পটি ওল্ড টেস্টামেন্টের সবচেয়ে নাটকীয় পর্বগুলির মধ্যে একটি; অন্ধ হিব্রু নায়কের জীবন এবং মিল্টনের নিজের জীবনের মধ্যে সমান্তরাল অবশ্যই তাকে উত্সাহিত করেছে যে তার শেষ কাজটি ঈশ্বরের দাস হিসাবে তার জন্মের আগে প্রকাশিত লোকটির গল্পের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। স্যামসন কারাবাসের সময় মিল্টন তার খেলার সূচনা করেন। তিনি প্রায়শই স্যামসন এর যৌবনের ঘটনাগুলির বাইবেলের বিবরণ উল্লেখ করেন, কিন্তু যে পর্বগুলি বেশিরভাগ নাটক তৈরি করে তা তার নিজের সৃষ্টি। প্রত্যেকেই স্যামসন এর চরিত্রকে প্রভাবিত করে, ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে পুনর্নবীকরণ করে এবং পলেষ্টীয় মন্দিরে মৃত্যুর জন্য যাওয়ার সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে।

                                       SAMSON "ignorance has admired, and bigotry applauded." The ground of his complaint was that while the play has "a beginning and an end which Aristotle himself could not have disapproved... it must be allowed to want a middle, since nothing passes between the first act and the last, that either hastens or delays the death of Samson." The criticism that has accumulated about the play since Richard Jebb's British Academy lecture of 1908 presents a concerted denial of John- son's view: its tendency is to stress the dramatic progression that oc- curs within Samson's mind, envisaging the action as a drama of self- conquest. J. H. Hanford gave some countenance to this interpreta- tion in his paper on "The Temptation Motive in Milton" in 1918," seeing the afflicted champion exposed to the danger of questioning providence and surrendering his trust in God.

স্যামসন "অজ্ঞতা প্রশংসা করেছে, এবং ধর্মান্ধতা প্রশংসা করেছে।" তার অভিযোগের ভিত্তি ছিল যে নাটকটির "একটি শুরু এবং শেষ আছে যা অ্যারিস্টটল নিজেও অস্বীকার করতে পারেননি... এটিকে একটি মাঝামাঝি পেতে অনুমতি দেওয়া উচিত, যেহেতু প্রথম কাজ এবং শেষের মধ্যে কিছুই যায় না, যা হয় তাড়াহুড়ো করে। অথবা স্যামসোনের মৃত্যু বিলম্বিত করে।" 1908 সালের রিচার্ড জেবের ব্রিটিশ একাডেমী বক্তৃতার পর থেকে নাটকটি নিয়ে যে সমালোচনা জমেছে তা জনসনের দৃষ্টিভঙ্গিকে একত্রিতভাবে অস্বীকার করে: এর প্রবণতা হল স্যামসনের মনের মধ্যে ঘটে যাওয়া নাটকীয় অগ্রগতির উপর জোর দেওয়া, অ্যাকশনটিকে নিজের নাটক হিসাবে কল্পনা করা। - বিজয়। জে.এইচ. হ্যানফোর্ড 1918 সালে "দ্য টেম্পটেশন মোটিভ ইন মিলটন"-এ তার গবেষণাপত্রে এই ব্যাখ্যাটির কিছুটা মুখ দিয়েছিলেন, "দুঃখিত চ্যাম্পিয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করার বিপদের মুখোমুখি হতে দেখে এবং ঈশ্বরের উপর তার আস্থা সমর্পণ করে।